আপনি যদি ভ্রমন পিপাসু মানুষ হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই সারাদেশ স¤র্পকে আপনার ধারনা আছে। মাওয়ার পদ্মা সেতু চালু হওয়ায় ঢাকা থেকে কুয়াকাটা যেতে সময় লাগবে মাত্র ৫-৬ ঘন্টা যা এত নিকটবর্তী, দেশের অন্য কোথাও এত অল্প সময় দর্শনীয় স্থান ভ্রমন করা সম্ভব নয়। কুয়াকাটায় রয়েছে সূর্যোদয় ও সূর্যাস্তের অপরূপ দৃশ্য যা সারা পৃথিবীর সকল পর্যটককে আকৃষ্ট করে। কুয়াকাটার বিখ্যাত কুপ শতাধীক বছর আগের বার্মিজ বনিকদের ব্যবহত নৌকা, বিখ্যাত বৌদ্ধমূর্তি, বীচের দুর্লভ লাল কাকড়া, বিখ্যাত শুটকি পল্লী, ম্যানগ্রোভ বনাঞ্চল সুন্দর বনের পূর্বাচল, এছাড়া সর্বশেষ নির্মিত হচ্ছে নৌ-পরিবহন অধিদপ্তরের ১০.৫ একর জায়গার উপর ওয়াচ টাওয়ার। যা দেশী বিদেশী সকল পর্যটককেই আকৃষ্ট করে সেখানে আপনি শুধুমাত্র ২,০০,০০০/- (দুই লক্ষ) টাকা বিনিয়োগ করে বছরে ৩ দিন ৩ রাত ফ্রি থাকার সুযোগ। ভাড়া হিসেব করলে কয়েক বছরে আপনার মূলধন উঠে আসবে। কিন্তু এখানে থাকছে আজীবন মালিকানা যা বংশানুক্রমে ভোগ করার সুযোগ। আপনি হচ্ছেন উক্ত হোটেলের একজন সম্মানীত মালিক তাই আপনার ও আপনাদের চেষ্টায় যদি হোটেলটি লাভজনক হয় বা ভালো চলে, তাহলে আপনার বিনিয়োগের মাধ্যমে আশা করি নূন্যতম ১১,১১৮/- থেকে ৫৩,৫১৭/- টাকা বার্ষিক আয় করতে পারবেন- ইনশাআল্লাহ
হোটেলটির বার্ষিক হিসাব তুলে ধরছি,
হোটেলটির মোট সুইট সংখ্যা প্রতি ফ্লোরে ১২টি ৬তলা = ৭২ টি ,নীচ তলা = ৬ টি, মোট = ৭৮ টি
প্রতি স্যুটের দৈনিক ভাড়া = ৫,০০০/-
ভাড়াযোগ্য রুম গুলো যদি নির্ধারিত মূল্য পাই তাহলে বার্ষিক আয়= ২২,৫০০ x ৫,০০০=১১,২৫,০০,০০০/-
বার্ষিক নিট আয়= ১১,২৫,০০,০০০ - ৬০,০০,০০০= ১০,৬৫,০০,০০০/-
রতি শেয়ারের মুনাফা = ১০,৬৫,০০,০০০স্ট১৯৯০= ৫৩,৫১৭/-
ভাড়াযোগ্য রুমগুলো যদি নির্ধারিত মূল্যের অর্ধেক পাই তাহলে বার্ষিক আয়= ২২,৫০০ X ২,৫০০= ৫,৬২,৫০,০০০/-
বার্ষিক নিট আয়= ৫,৬২,৫০,০০০- ৬০,০০,০০০= ৫,০২,৫০,০০০/-
প্রতি শেয়ারের মুনাফা = ৫,০২,৫০,০০০ স্ট১,৯৯০= ২৫,২৫১/-
অর্ধেক রুম খালি থাকে তাহলে= ৫,৬২,৫০,০০০/২= ২,৮১,২৫,০০০/-
বার্ষিক নিট আয়= ২,৮১,২৫,০০০- ৬০,০০,০০০=২,২১,২৫,০০০/-
প্রতি শেয়ারের মুনাফা = ২,২১,২৫,০০০ স্ট১৯৯০= ১১,১১৮/-
১. আপনার ২,০০,০০০/- টাকা গ্রহন করে প্রাথমিক ভাবে আপনাকে উক্ত টাকার মানি রিসিট প্রদান করা হবে।
২. পরবর্তীতে আপনাকে জমিসহ ১৫ বর্গফুট হোটেলের মালিকানা সাব-কাবলা রেজিষ্ট্রি করে দেয়া হবে।
৩. প্রত্যেক শেয়ার হোল্ডারকে হোটেলের শেয়ার হোল্ডার হিসেবে ভিজিটিং কার্ড করে দেয়া হবে। যা বুকিং করার সাথে সাথে প্রদান করা হবে।
৪. প্রত্যেককে ATM কার্ডের ন্যায় “লাইফ মেম্বারশীপ কার্ড” প্রদান করা হবে।
৫ হোটেলের পরিচালক ও স্টাফদের যথাযথ প্রশিক্ষনের মাধ্যমে জানিয়ে দেয়া হবে যে, এই শেয়ার হোল্ডাররাই হোটেলের প্রকৃত মালিক এবং তোমরা এদের কর্মচারী এবং যদি কোন কর্মচারী এর ব্যাহত ঘটায় এবং শেয়ার হোল্ডার এদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে বলে তাহলে তাই করা হবে।
৬. প্রতি বছরের হিসাব ৩১ শে ডিসেম্বরের মধ্যে শেষ করে, জানুয়ারী মাসের মধ্যে অএগ অনুষ্ঠান করে মুনাফার টাকা শেয়ার হোল্ডারের অঈ হিসাব নম্বরে স্থানান্তর করা হবে।
৭. আধুনিক সফটওয়্যারের মাধ্যমে সঠিক হিসাব রাখা হবে অর্থাৎ মাসে ও দিনে কোন রুম খালি থাকলে তার সঠিক হিসাবসহ ৩৬৫ দিনের সঠিক রিপোর্ট নিয়েই অএগ করা হবে। শেয়ার হোল্ডার চাইলে নিজেও মাসিক রিপোর্ট সফটয়্যার থেকে নিজেস্ব ওউ দিয়ে দেখতে পারবেন।
৮. প্রত্যেক শেয়ার হোল্ডারকে ভ্রমনে উৎসাহিত করার জন্য ১০,০০০/- টাকা ক্রেডিট লিমিট প্রদান করা হবে।
৯. শেয়ার হোল্ডারদের জন্য একটি মিটিং রুম রাখা হবে।
১০. নির্ধারিত সময় হোটেল চালু হওয়ার পর যদি কোন শেয়ার হোল্ডার চলে যেতে চাইলে অথবা মধ্যবর্তী সময় কেউ টাকা স¤পূর্ন অথবা আংশিক পরিশোধের পর চলে যেতে চাইলে সে হোটেল চালুর পর ২৫% সার্ভিস চার্জ বাদ দিয়ে তার টাকা ফেরত নিতে পারবেন অথবা অন্য কাউকে হস্তান্তরের মাধ্যমে আপনি আপনার টাকা উঠিয়ে নিতে পারবেন।
১১. সকল শেয়ার হোল্ডারদের মধ্যে সমতা বজায় রাখার জন্য একজন ব্যাক্তি একাধিক শেয়ার ধারন করতে পারবেননা। সকল শেয়ার হোল্ডার সমান মর্যাদায় থাকবেন।
১২. অঈ সফটওয়ারের মাধ্যমে প্রত্যেক শেয়ার হোল্ডারের টাকা জমার পর ব্যাংকের ন্যায় কনফার্ম ঝগঝ প্রদান করা হবে এবং তাদেরকে ওউ চধংংড়িৎফ দেয়া হবে, যার মাধ্যমে শেয়ার হোল্ডারের লেজারে কত টাকা জমা ও বাকি আছে সে স¤পর্কে অবহিত হতে পারবেন।
১৩. প্রতেক শেয়ার হোল্ডারকে আবেদনের সময় তার বসধরষ নাম্বার নেয়া হবে যেখানে তার জমাকৃত টাকার মানি রিসিট তার ই-মেইলে অটোমেটিক সংরক্ষন থাকবে, যার মাধ্যমে কোন একটি রশিদ হারিয়ে থাকলে ভুল হওয়ার কোন অবকাশ থাকবেনা তার পরও আমারা হার্ড কপি সংরক্ষন করবো।